স্বাস্থ্য

ঢাকা শান্তিনগর হোমিওপ্যাথিক ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার

  বন্ধুগণ আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমরা আপনার দোয়া এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমরা আজকে আলোচনা করতে চলেছি ঢাকা শান্তিনগর হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার সম্পর্কে। আপনারা যারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করতে চান এবং ঢাকার বিখ্যাত হোমিও ডাক্তার নজরুল ইসলাম ভূঁইয়ার ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার পাওয়ার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম।

হোমিওপ্যাথিক একটি প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কবে বা রোগকে চিহ্নিত করে ধীরে ধীরে নিরাময়ের মাধ্যমে ভালো করা হয়ে থাকে। তাই এর চিকিৎসাকে অনেকে একটি ৫০০ থেকে চিকিৎসা বলা হয়ে থাকে। বিশেষ করে চিকিৎসা শিশু ও নারীদের জন্য খুবই উপকারী। যেকোনো বয়সের মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন এবং উপকৃত হয়ে থাকেন। আর আসুন বন্ধুগন আমরা আমাদের আর্টিকেলটির নিচে ডাক্তার মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার তুলে ধরেছি।

হোমিওপ্যাথিক ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া চেম্বার ও যোগাযোগ নাম্বার

আপনারা যারা এখন পর্যন্ত হোমিও ডাক্তার মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়ার চেম্বার ও যোগাযোগ নাম্বার খুঁজে পাননি তারা আমাদের আর্টিকেলটি থেকে জেনে নিন। আমরা আমাদের এ আর্টিকেলটি নিজে হোমিওপ্যাথিক ডেটা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া চেম্বার রোড ঠিকানা তুলে ধরেছি।

  • ডাক্তার নাম: ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া
  • ডাক্তার চেম্বার ঠিকানা: ইসলাম হোমিও ফার্মেসি, শান্তিনগর মোড়, ঢাকা
  • ডাক্তার চেম্বার মোবাইল নাম্বার: 01712-293006

মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া ড
BHMS (DU), BSC, MD (AM)
হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার এবং পরামর্শদাতা
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

চেম্বার ও অ্যাপয়েন্টমেন্ট

ইসলাম হোমিও ফার্মেসির
ঠিকানা: 24/3, চামেলীবাগ, শান্তিনগর, ঢাকা
ভিজিটিং আওয়ার: অজানা। ভিজিটিং আওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট জানতে কল করুন
: +8801712293006

হোমিও মেডিসিনের কাজ কি

বিজ্ঞানী ডাক্তার মোঃ হিম্মিম্যান তার বিখ্যাত অর্গানন অফ মেডিসিন পুস্তকে লিখেছেন যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মধ্যে দুই ধরনের কাজ হয়ে থাকে যথা প্রথমত রোধ সৃষ্টি করা এবং দ্বিতীয়ত রোগ আরোগ্য করা। তিনি প্রথমে তা নিজের ৫০ জন সহকর্মে সুস্থ দেহে প্রায় ১০০ টির মতো ওষুধ বারবার প্রয়োগ করে পরীক্ষা করেছেন এবং তাদের শরীরের ওপর লক্ষণ প্রকাশ করেন দেখেছেন।

হোমিওপ্যাথি কি বিজ্ঞান

এখন অনেকের প্রশ্ন হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক কি একটি বিজ্ঞান নাকি হোমিওপ্যাথিক হচ্ছে একটি ছদ্ম বৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসাবিজ্ঞান। ১৯৯৬ সালের জার্মান এই চিকিৎসার আবিষ্কার করেন।

হোমিওপ্যাথিক কি

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি ১৮০৭ সালে জার্মান বিজ্ঞানী তৈরি করেছিলেন এবং তিনি জার্মান ভাষায় এই চিকিৎসা গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি ম্যালেরিয়ান নিরাময়ের জন্য সিনকোনা ব্যবহার সম্পর্কিত একটি তত্ত্ব প্রদান করেন।

এলোপ্যাথিক কি

প্রাচীন বিজ্ঞান ভিত্তিক এবং আধুনিক চিকিৎসাকে সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহার করা হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা বিজ্ঞান ক্ষেত্রে অস্টিওপ্যাথি ওষুধের বিপরীত এলোপ্যাথিক চিকিৎসা।

হোমিওপ্যাথিক ও অ্যালোপ্যাথিক এর মধ্যে পার্থক্য:

হোমিওপ্যাথিক এবং অ্যালোপ্যাথিক দুইটি রোগ নিরাময়ের বাহক হলেও উভয়ের মধ্যে কিছু কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় তা নিম্ন:

লোপ্যাথির মাধ্যমে বহু রোগের ক্ষেত্রে দ্রুত ফলাফল নিয়ে আসা যায়। অন্যদিকে, ৫০% ক্রনিক রোগই এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় নির্মূল হয় না। তরুন রোগের ক্ষেত্রে এলোপাথির চেয়েও দ্রুত ফলাফল দেয় হোমিওপ্যাথি।

এলোপ্যাথিক ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার ফলে আরো দুরারোগ্য রোগের জন্ম হয়। যেমন ব্যথার ঔষধ খেলে কিডনি নষ্ট হতে থাকে। অন্যদিকে, হোমিওপ্যাথির তেমন কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। অর্থাৎ ব্যথার জন্য হোমিও ঔষধ খেলে আপনার কিডনি নষ্ট হবে না।

বহু রোগ রয়েছে যেগুলির মূলত কোন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেই। সেসব ক্ষেত্রে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা আন্দাজ অনুমান ভিত্তিক চিকিৎসা দিয়ে থাকে. যেমন – আইবিএস, পাইলস, ফিস্টুলা, ভেরিকোসিল, স্পার্মাটোসিল ইত্যাদি ইত্যাদি। অন্যদিকে, সার্জারী বহির্ভুত ৯০% রোগের চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি একাই কভার করে যা একক ভাবে অন্যকোন চিকিৎসা পদ্ধতি করতে পারে না।

এলোপ্যাথিক ঔষধ ইতর শ্রেণীর জীবজন্তুর উপর পরিক্ষিত এবং মানব শরীরে বহু পার্শপ্রতিক্রিয়া জন্ম দিয়ে থাকে। অন্যদিকে, হোমিও ঔষধ মানব শরীরে পরীক্ষিত। ফুর্মলা অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করলে রোগ সেরে যায়।

এলোপ্যাথিক ঔষধের সংখ্যা অনেক কম। অন্যদিকে, হোমিওপ্যাথির যে পরিমান ঔষধ রয়েছে তার চার ভাগের এক ভাগ ঔষধও এলোপ্যাথি আজ পর্যন্ত আবিস্কার করতে পারেনি

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তৈরির পদ্ধতি

হোমিওপ্যাথিক ওষুধকে রেমেডি বলা হয়ে থাকে এবং হোমিওপ্যাথিক ডাইলেসন ব্যবহার করে তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত পদার্থ বারবার মিশ্রিত করা হয় যতক্ষণ না চূড়ান্ত পণ্যটি রাসায়নিকভাবে দ্রবণীয় থেকে আলাদা হয়।

গ্যাস্ট্রিকের হোমিও ওষুধের নাম কি?

গ্যাস্টিকের হোমিও ওষুধের নাম হচ্ছে: ক্যালকেরিয়া ফসফরিকাম

দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধের নাম-বায়োমেনিক্স প্লাস

দীর্ঘ সময় সহবাস করার প্রাকৃতিক ঔষধ-নিশাত ট্যাবলেট /Vimax Capsule

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার নিয়ম

ওষুধগুলো খাবার খাওয়ার ২০ বা ৩০ মিনিট আগে বা পরে গ্রহণ করতে হবে। অনেক ডাক্তার তার রোগীদের কফি বা রসুন থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন, কিন্তু এগুলোও একপ্রকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ। ওষুধ যদি জিভ এর ওপর অনেকক্ষণ রাখা যায় তাহলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এই কারণের জন্যই ডাক্তাররা তার রোগীদের ওষুধগুলো চিবিয়ে খেতে বারণ করেন।

হোমিওপ্যাথি খেলে কি কি খাওয়া নিষেধ?

ওষুধগুলো খাবার খাওয়ার ২০ বা ৩০ মিনিট আগে বা পরে গ্রহণ করতে হবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *